হজরত কুদামা ইবনে আবদুল্লাহ ইবনে আমির রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে (হজের মৌসুমে) খাকী বর্ণের একটি উটনীর ওপর সাওয়ার হয়ে (আকাবায়) কংকর নিক্ষেপ আরো পড়ুন
পোশাক পরার ক্ষেত্রে অনেকে প্যান্ট, পায়জামা লুঙ্গি টাখনুর নিচে পরে থাকেন, যা ইসলামের দৃষ্টিতে নাজায়েজ। এরপরও অনেকে টাখনুর নিচের কাপড় পরেন। কেউ কেউ টাখনুর নিচে কাপড় নিয়েই নামাজ আদায় করেন।
গুনাহ হয়ে গেলে স্বভাবতই মানুষ অনুতাপে ভোগেন, পরবর্তী করণীয় ভেবে দুশ্চিন্তায় পড়ে যান। কেউ আবার আপন পাপাচারেই অটল থাকেন, যা আদৌ কাম্য নয়। কারণ পাপ হয়ে গেলে আবারও সঙ্গে সঙ্গে
আজান ইসলামের একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দশন। এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে ইসলামের অন্যতম বিধান নামাজ। আজানই মুসলমানদের নামাজের কথা মনে করিয়ে দেন। জানিয়ে দেয় মহান রবের সামনে দাঁড়িয়ে একনিষ্ঠ চিত্তে তাকে স্মরণের
অল্পতেই পরিতৃপ্ত ও সন্তুষ্ট হওয়া মুমিনের একটি মহৎ গুণ। অনন্য এ গুণটি যার অর্জিত হয়, জীবনের শত দুঃখ-কষ্ট ও অপূর্ণতায় তার কোনো আক্ষেপ থাকে না। আল্লাহ প্রদত্ত নির্ধারিত জীবন-জীবিকায় তিনি
পবিত্র কোরআনের সূরা তাহরীমে আল্লাহ তায়ালা চারজন নারীর দৃষ্টান্ত বর্ণনা করেছেন। এবং এ থেকে সবাইকে উপদেশ গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন। প্রথম দু’জন হলেন দু’নবীর স্ত্রী। একজন নূহ আলাইহিস সালামের স্ত্রী, অন্যজন
চলাফেরা-উঠাবসা, জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে মানুষের ভুল হয়ে যায়। অনেকে ভুল বুঝতে পারেন, আবার কেউ কেউ ভুল বুঝতে পারেন না। যিনি ভুল বুঝতে পারেন না, তাকে সুন্দর ও উত্তম পন্থায় ভুল
ইসলামের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা হলো মিরাজের ঘটনা। জিবরাঈল আলাইহিস সালামের মাধ্যমে এক রাতেই প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে মক্কা থেকে ফিলিস্তিনের বায়তুল মুকাদ্দাস, সাত আসমান, জান্নাত-জাহান্নাম ভ্রমণ করিয়েছিলেন। একে